ধুনট (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ
মুফতী মাওলানারা রাষ্টদ্রোহী ! রাষ্ট্র ও সরকারকে নিয়ে সমালোচনা করে দ্রুত ভাইরাল হতে চায় । এমন কথা প্রায়ই শোনা যায়!!
পবিত্র কোরআন পাক রাষ্ট্রদ্রোহিতা শেখায় না, বৈষম্য শেখায় না ! সেখানে ইসলামিক জীবনধারায় চলার সকল দিক নির্দেশনা দেওয়া থাকে।
তাফসীরুল কুরআন মাহফিলে মোফাচ্ছেরগন জনগণকে সেসব বিষয়ে জানান দেয়। তাদের অনেকেই বিতর্কিত, অনেকেই বরেণ্য,,, তাদেরই একজন বিশিষ্ট বক্তা মুফতী আমির হামজা।
বগুড়া জেলার ধুনট উপজেলার কালের পাড়া ইউনিয়নের সরুগ্রাম ইজতেমা ময়দানে তাফসীর মাহফিলে তার আগমনের তথ্য প্রচার হওয়ায় তার বিরুদ্ধে নেগেটিভ ধারণা প্রকাশ পায়, যে কারণে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, মিডিয়া এবং প্রশাসনের মুখর পদচারণা ছিল সরুগ্রাম মাঠে ।
আমি কাছ থেকে তার বক্তব্য শ্রবণ করলাম, তার বক্তব্যের মধ্যে কোন ব্যাক্তি আক্রোশ ছিল না, ছিল না কোনরুপ দলীয় প্রচারণা বা দলীয় বিদ্বেষ। তার একটা বক্তব্য আমার মনে দাগ কেটে যায় “আমরা মসজিদ গড়ে দেই সওয়াবের আশায়, সেখানে মানুষ নামাজ পড়বে। কয় জন নামাজ পড়বে ৫০ জন, ১০০ জন । যদি একটা রাস্তা করে দেই তাহলে সেখানে লক্ষ লক্ষ মানুষ যাতায়াত করবে। আসলে আমরা ধর্মটাই বুঝিনা, ধর্মে কি বলে”
তিনি কিন্তুু এটা বলেন নাই মসজিদ করে দেওয়া যাবে না তিনি বলেছেন যে রাস্তা করে দেন আগে তারপরে মসজিদ করে দেন”কেননা নামাজ পড়তে গেলে তো আগে রাস্তা দরকার তাই না। এবং তিনি আরো সুন্দর সুন্দর কথা বলেছেন আমি মনে করি তিনি যে গুলো কথা বলেছেন সেই গুলো কথা মধ্যে কোনো রকম ভুল নাই সব গুলো ১০০% সত্যি কথা বলেছেন