1. salmankoeas@gmail.com : admin :
দুমকি উপজেলায়, বিভিন্ন বাজার থেকে উধাও সয়াবিন তেল।। - দৈনিক ক্রাইমসিন
বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:৩৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
নীলফামারীতে আরচ্যারী প্রতিযোগিতা ২০২৫ অনুষ্ঠিত ফুলবাড়ী উপজেলা প্রশাসনের অভিযানে অবৈধ বালুমহলে দুইজনকে ১ লাখ টাকা জরিমানা নীলফামারীতে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষমবৃদ্ধি ছাত্র আন্দোলনের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামিকে খালাস দুমকী উপজেলায়, কৃষক দলের কৃষক সমাবেশ।। ডিমলা পরিদর্শনে নীলফামারী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান। প্রি-পেইড মিটার লাগানো বন্ধের দাবিতে ফুলবাড়ীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের লোগো ব্যবহার করে নকল বস্তায় ভারতীয় চিনি বিক্রি বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে তলব করে যা জানাল ভারত বছরের মাঝামাঝি সময়ে নির্বাচন চায় বিএনপি

দুমকি উপজেলায়, বিভিন্ন বাজার থেকে উধাও সয়াবিন তেল।।

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১৯ Time View

দুমকি উপজেলায়, বিভিন্ন বাজার থেকে উধাও সয়াবিন তেল।।
দুমকী উপজেলা( পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ
পটুয়াখালী জেলার দুমকি উপজেলায়, হঠাৎই খোলা বাজারে সয়াবিন তেলের সংকট তৈরি করা হয়েছে। কোম্পানিগুলো কারসাজি করে এমনটি করেছে বলে সংশ্লিষ্টদের ধারণা।
(০৯ ডিসেম্বর) সোমবার দেশের বিভিন্ন জেলায় বাড়তি দামেও সয়াবিন তেল পাননি অনেক ক্রেতা। পবিত্র মাহে রমজানকে সামনে রেখে এখন থেকেই সংকট তৈরির চেষ্টা শুরু হয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সেই পুরোনো চেনাজানা সিন্ডিকেট বাজার থেকে বাড়তি মুনাফা হাতিয়ে নিতে কারসাজি শুরু করেছে। মিল পর্যায় থেকে তেলের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে ডিলারের কাছে সরবরাহ কমিয়েছে। এতে ডিলার থেকে খুচরা বাজারে সরবরাহ কমেছে। তাই বাড়তি দামেও চাহিদামতো তেল পাচ্ছেন না খুচরা বিক্রেতারা। এতে বাজার থেকে এক প্রকার উধাওই হয়েছে বোতলজাত সয়াবিন তেল।

তেল না পেয়ে বিপাকে পড়ছেন ভোক্তারা। দুমকি উপজেলার বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে ক্রেতা ও ভোক্তাদের সঙ্গে কথা বলে সয়াবিন তেলের সংকটের বিষয়টি জানা গেছে।

সয়াবিন তেলের এই সংকটে বিপাকে পড়েছেন ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়েই। বাজার করতে আসা অনেক ক্রেতা তেল কিনতে এসে খালি হাতেই ফিরছেন। কেউ কেউ সয়াবিন তেল না পেয়ে কিনে নিচ্ছেন রাইস ব্র্যান তেল ও শরিসার তেল, একাধিক কাঁচাবাজারের বিভিন্ন মুদি দোকান ঘুরে দেখা যায়, দোকানে কোনো বোতলজাত ভোজ্যতেল নেই। এক-দুই বা তিন লিটারের বোতলজাত তেল কয়েকটি দোকানে পাওয়া গেলেও পাঁচ লিটারের তেল খুবই সীমিত।

অনেক দোকানি শুধু নিয়মিত ও পরিচিত ক্রেতাদের কাছে তেল বিক্রি করছেন। সংকট দেখিয়ে ভোক্তার কাছে অতিরিক্ত দাম নেওয়ারও অভিযোগ রয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে খোলা বা লুজ তেল বিক্রি করছেন অনেক দোকানি বেশী দামে, তবে অনেক দোকানে সূর্যমুখী ও রাইস ব্র্যান তেল (চালের কুড়ার তেল) পাওয়া যাচ্ছে। সয়াবিনের সংকটে এসব তেলের চাহিদা বেড়েছে।

বাজারে খুচরা বিক্রেতারা জানান, সংকট দেখিয়ে এক সপ্তাহের ব্যবধানে খোলা সয়াবিন ও পাম অয়েল লিটারপ্রতি ১০ টাকা বেড়েছে। বর্তমানে খোলা পাম অয়েল কেজী প্রতি ১৭০-১৭৫ টাকা
এবং সয়াবিন ১৮০-১৮৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর দু-একটি দোকানে এক লিটার বোতলজাত সয়াবিন মিললেও বিক্রি হচ্ছে ১৬৭-১৭০ টাকায়। এছাড়া দু-এক জায়গায় এই একই তেল ১৭৫-১৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।।#

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2023 দৈনিক ক্রাইমসিন
Theme Customized BY ITPolly.Com