1. salmankoeas@gmail.com : admin :
নদী পারের ৪০-৪৫ টি সেগুন গাছ রাতের আধারে গায়েব - দৈনিক ক্রাইমসিন
শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:১৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:

নদী পারের ৪০-৪৫ টি সেগুন গাছ রাতের আধারে গায়েব

এনামুল হক আলম মৌলভীবাজার :
  • Update Time : শনিবার, ১১ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৩৩৭ Time View
নদী পারের ৪০-৪৫ টি সেগুন গাছ রাতের আধারে গায়েব

এনামুল হক আলম মৌলভীবাজার

একেক টি সেগুন গাছের বের ৪ থেকে ৫ ফুট হবে” জায়গাটা সরকারী হলেও লীজ নিয়েছিলেন স্থানীয় এক ব্যক্তি তাজু মিয়া। তারপর লীজ কৃত এই জায়গায় তাজু মিয়া নিজে রুপন করেন এই গাছ গুলো।

সম্প্রতি মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ৩নং কামালপুর ইউনিয়নের কামালপুর বাজারস্থ বীর নিবাস সংলগ্নের মনু নদী পারে বেরে ওঠা ৪০ থেকে ৪৫ টি সেগুন গাছ কেটে নেওয়া হয়েছে”
প্রভাবশালীদের ছত্র ছায়ায়।

কে বা কারা নিয়েছে”এবং কার মাধ্যমে এই গাছ গুলা কাটা হয়েছে বলতে পারছেন না” ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধি সহ স্থানীয় কেউই।

স্থানীয়রা বলছেন নদী পারের এই জায়গাটি সরকারি হলেও লীজ নিয়েছিলেন কামালপুর গ্রামের মৃত তাজু মিয়া,লীজ নেওয়ার পর এই গাছ গুলা রুপর করে পরিচর্যা করে আসছিলেন মৃত তাজু মিয়ার পরিবার।
তবে এখন কারা এই গাছ কেটে নিয়েছে এ সম্পর্কে কেউই কিছু বলতে পারছেন না।

আরও পড়ুন …

মাধবপুরে মাদক মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

একপর্যায়ে জায়গাটির লীজদার মৃত তাজু মিয়ার ভাতিজা শাকিল মিয়ার সাথে দেখা হলে তিনি জানান এই গাছ গুলা উনারাই ছোট থেকে পরিচর্যা করে বড় করেছিলেন” আর আজ কে বা কারা উনাকে না জানিয়ে রাতের আধারে এই গাছ গুলা কেটে নিয়ে গিয়েছে তিনি তা জানেন না ” তাই উনার দাবি সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে চুরি হয়ে যাওয়া এই গাছ গুলো খুজে বের করা হোক এবং গাছের রুপন কারী হিসেবে উনাদের অগ্রাধীকার দেওয়া হোক।

এদিকে নদী পারে বেড়ে ওঠা এই ৪০-৪৫ টি সেগুন গাছ চুরির ঘটনায় ৩ নং কামালপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আপ্পান আলী নভেম্বরের ২ তারিখ একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে” এখানে উল্লেখ করেন এতো গুলা গাছ চুরি হয়ে যাওয়ার পরেও ব্যবস্থা নেয়নি বন বিভাগ।

একপর্যায়ে কামালপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আপ্পান আলীর কাছে চুরি হয়ে যাওয়া গাছ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনিও এ বিষয়ে কিছু জানেন না বলে সাংবাদিক দের জানান

এর আগে জায়গা টুকোর লীজ নেওয়া তাজু মিয়ার ভাতিজা শাকিল মিয়া গাছ গুলা কাটতে আসলে বাধা প্রদান করেন কামালপুর ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান আপ্পান আলী”
তারপর শাকিল আহমদ চলে যান” পরে কেটেফেলা ৪টি গাছ চেয়ারম্যান জব্দ করেন ” তবে সেই জব্দকৃত গাছের ও সন্ধান মিলছে না এখন” কোথায় গেলো সেই গাছ এমন প্রশ্নের জবাবে চেয়ারম্যান আপ্পান আলী জানান যে গাছ গুলা জব্দ করেছিলান সেখান থেকে অর্ধেক চুরি হয়ে যায়।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

আপনার প্রতিষ্টানের বিশ্বব্যাপি প্রচারের জন্য বিজ্ঞাপন দিন

© All rights reserved © 2023 দৈনিক ক্রাইমসিন
Theme Customized BY ITPolly.Com