1. salmankoeas@gmail.com : admin :
পৌর মেয়র পলাতক আতাউর রহমান সেলিমের ব্যক্তিগত সহকারী হয়েই কোটিপতি সুমন - দৈনিক ক্রাইমসিন
সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
নন্দীগ্রামে শীতার্ত মানুষের মাঝে প্রেসক্লাবের শীতবস্ত্র বিতরণ ডিমলায় নিহত মীর কাশেমের খুনিদের বিচারের দাবিতে মিছিল ও সমাবেশ। অপারেশন ডেভিল হান্ট ৪র্থ দিনে অভিযান চালিয়ে দুমকিতে গ্রেফতার- ১ পটুয়াখালী ভার্সিটিতে প্রশাসন ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের চেষ্টা করলে ছাত্রসমাজ রুখে দেবে।। আজ পহেলা ফাল্গুন মাধবপুরে অপারেশন ডেভিল হান্টে গ্রে.ফ.তার -৩ মাধবপুরে সরকারি গাছ কেটে নিয়ে গেলেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা সারাদেশে চলমান অপারেশন ডেভিল হান্টে প্রায় ৬০০০ জন গ্রেফতার ও বিপুল পরিমাণ অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার। দিনাজপুরে ট্রান্সফরমার চুরি, বিদ্যুৎহীন ৩০০ পরিবার দুমকী উপজেলায়, অবৈধ মাদকের রমরমা কারবারি, ঝুঁকছে শিক্ষার্থীরা

পৌর মেয়র পলাতক আতাউর রহমান সেলিমের ব্যক্তিগত সহকারী হয়েই কোটিপতি সুমন

নিজেস্ব প্রতিবেদক :
  • Update Time : রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪
  • ৪৩ Time View

নিজেস্ব প্রতিবেদক :

পঞ্চম শ্রেণীর কম লেখাপড়া সুমনের। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এসডি সুমন এবং এলাকায় সুমন দাস নামেই সবাই তাকে চিনেন। সুমনের বাড়ি বানিয়াচং উপজেলার ৯নং পুকড়া ইউনিয়নের দড়ওয়া গ্রামে। তার বাবা সমর দাস কিছুদিন আগেও বর্গা চাষ করতেন অন্যের জমিতে। সুমন দাসের আরেক ভাই শংকর দাস কাজ করেন হবিগঞ্জ শহরের আরডি হল এলাকার এক ফার্মেসীতে।

এলাকায় প্রচলিত আছে হঠাৎ করেই ‘আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ’ হয়ে গেছেন সুমন চন্দ্র দাস। স্থানীয় সুত্র জানায়, আনুমানিক ২০০৮ সালের দিকে হবিগঞ্জ শহরের বগলা বাজার এলাকার লুৎফা আবাসিক হোটেলে ‘হোটেল বয়’ হিসেবে কাজ নেন সুমন। আবাসিক হোটেলে আসা যাওয়ার সুত্র ধরেই পরিচয় হয় মেয়র আতাউর রহমান সেলিমের সাথে।

এক সময় সেলিমের প্রিয়পাত্র হয়েই দেখাশুনা শুরু করেন চাঁদাবাজি, বালু মহালসহ সকল সিন্ডিকেট। বিভিন্ন স্থান থেকে চাঁদা, তদবীর সংগ্রহের ভাগ পেয়েই রাতারাতি কোটিপতি হয়ে যান তিনি। লোকমুখে প্রচলিত আছে পঞ্চম শ্রেণী শিক্ষাগত যোগ্যতার কম হলে সে আতাউর রহমান সেলিমের বিশ্বস্ত ছিল। সব ধরনের ক্রাইম সিন্ডিকেটগুলোর দেখাশুনা, আদান প্রদান করত সে।

আরওপড়ুন …

মাধবপুরে শিক্ষার্থীরা নিয়ন্ত্রণ করছে ট্রাফিক, পরিষ্কার করছে রাস্তাঘাট

সম্প্রতি তার ক্রয় করা হবিগঞ্জ শহরের নোয়াহাটি এলাকায় ৭০ লাখ টাকা দামের একটি বাসা যার হোল্ডিং নং- ২৩৫৮ এবং দওয়াড়া মৌজায় আনুমানিক ৬ একর সম্পত্তির সন্ধান পেয়েছে দৈনিক আমার হবিগঞ্জ। সুমন নোয়াহটি এলাকার বাসাটি কিনেছেন জগদীস দাসের ভাই আমেরিকা প্রবাসী জন্টু দাসের কাছ থেকে। জমি ও বাড়ির রেজিস্ট্রি করেছেন তার বাবা সমর দাসের নামে। জন্মস্থান দওয়াড়া গ্রামের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সুযোগে গ্রাম্য পঞ্চায়েতের প্রায় ৬ একর জমি কিনেছেন সুমন।

এদিকে, প্রকাশ্যে সুনির্দিষ্ট আয়ের কোন উৎস না থাকার পর রাতারাতি কোটিপতি বয়ে যাওয়াটাকে অবৈধ সম্পত্তি মনে করছেন হবিগঞ্জের সচেতন মহল। কেউ কেউ বলছেন, দ্রæত তাকে আইনের আওতায় এনে তার আয়ের উৎস অনুসন্ধান করা জরুরী।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2023 দৈনিক ক্রাইমসিন
Theme Customized BY ITPolly.Com