1. salmankoeas@gmail.com : admin :
পৌর মেয়র পলাতক আতাউর রহমান সেলিমের ব্যক্তিগত সহকারী হয়েই কোটিপতি সুমন - দৈনিক ক্রাইমসিন
বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:১২ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
চুনারুঘাটে ব্যারিস্টার সুমনের বিরুদ্ধে মামলা পটুয়াখালী বিশ্ববিদ্যালয় ডিন কাউন্সিল সিনিয়র শিক্ষক, অধ্যাপক জামাল হোসেনকে ভিসির দায়িত্ব প্রদান। মাধবপুরে দেশীয় অ স্ত্র স হ আন্তঃজেলার ৪ ডা কা ত গ্রে*প্তার বন্যায় রাস্তা ভেঙে যাওয়ায় দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা! পটুয়াখালী ভার্সিটিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মতবিনিময় সভায় বিএনপি পন্থীদের বাধা। মাধবপুরে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধার কফিনে ফুলদিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন পটুয়াখালী বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি শূন্য, সিভি জমা দিয়েছেন ৭জন শিক্ষা মন্ত্রনালয়। চাকুরী ফিরে পেয়েছেন ৬জন।। দেওয়ানগঞ্জে বীর হলকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে কোটি টাকার অভিযোগে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত মাদ্রাসা সুপারের পদত্যাগের দাবিতে ইউএনও অফিস ঘেরাও! পটুয়াখালী বিশ্ববিদ্যালয়ে দুর্নীতিবাজদের, বিচারের দাবিতে মানববন্ধন।

পৌর মেয়র পলাতক আতাউর রহমান সেলিমের ব্যক্তিগত সহকারী হয়েই কোটিপতি সুমন

নিজেস্ব প্রতিবেদক :
  • Update Time : রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪
  • ২২ Time View

নিজেস্ব প্রতিবেদক :

পঞ্চম শ্রেণীর কম লেখাপড়া সুমনের। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এসডি সুমন এবং এলাকায় সুমন দাস নামেই সবাই তাকে চিনেন। সুমনের বাড়ি বানিয়াচং উপজেলার ৯নং পুকড়া ইউনিয়নের দড়ওয়া গ্রামে। তার বাবা সমর দাস কিছুদিন আগেও বর্গা চাষ করতেন অন্যের জমিতে। সুমন দাসের আরেক ভাই শংকর দাস কাজ করেন হবিগঞ্জ শহরের আরডি হল এলাকার এক ফার্মেসীতে।

এলাকায় প্রচলিত আছে হঠাৎ করেই ‘আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ’ হয়ে গেছেন সুমন চন্দ্র দাস। স্থানীয় সুত্র জানায়, আনুমানিক ২০০৮ সালের দিকে হবিগঞ্জ শহরের বগলা বাজার এলাকার লুৎফা আবাসিক হোটেলে ‘হোটেল বয়’ হিসেবে কাজ নেন সুমন। আবাসিক হোটেলে আসা যাওয়ার সুত্র ধরেই পরিচয় হয় মেয়র আতাউর রহমান সেলিমের সাথে।

এক সময় সেলিমের প্রিয়পাত্র হয়েই দেখাশুনা শুরু করেন চাঁদাবাজি, বালু মহালসহ সকল সিন্ডিকেট। বিভিন্ন স্থান থেকে চাঁদা, তদবীর সংগ্রহের ভাগ পেয়েই রাতারাতি কোটিপতি হয়ে যান তিনি। লোকমুখে প্রচলিত আছে পঞ্চম শ্রেণী শিক্ষাগত যোগ্যতার কম হলে সে আতাউর রহমান সেলিমের বিশ্বস্ত ছিল। সব ধরনের ক্রাইম সিন্ডিকেটগুলোর দেখাশুনা, আদান প্রদান করত সে।

আরওপড়ুন …

মাধবপুরে শিক্ষার্থীরা নিয়ন্ত্রণ করছে ট্রাফিক, পরিষ্কার করছে রাস্তাঘাট

সম্প্রতি তার ক্রয় করা হবিগঞ্জ শহরের নোয়াহাটি এলাকায় ৭০ লাখ টাকা দামের একটি বাসা যার হোল্ডিং নং- ২৩৫৮ এবং দওয়াড়া মৌজায় আনুমানিক ৬ একর সম্পত্তির সন্ধান পেয়েছে দৈনিক আমার হবিগঞ্জ। সুমন নোয়াহটি এলাকার বাসাটি কিনেছেন জগদীস দাসের ভাই আমেরিকা প্রবাসী জন্টু দাসের কাছ থেকে। জমি ও বাড়ির রেজিস্ট্রি করেছেন তার বাবা সমর দাসের নামে। জন্মস্থান দওয়াড়া গ্রামের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সুযোগে গ্রাম্য পঞ্চায়েতের প্রায় ৬ একর জমি কিনেছেন সুমন।

এদিকে, প্রকাশ্যে সুনির্দিষ্ট আয়ের কোন উৎস না থাকার পর রাতারাতি কোটিপতি বয়ে যাওয়াটাকে অবৈধ সম্পত্তি মনে করছেন হবিগঞ্জের সচেতন মহল। কেউ কেউ বলছেন, দ্রæত তাকে আইনের আওতায় এনে তার আয়ের উৎস অনুসন্ধান করা জরুরী।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

আপনার প্রতিষ্টানের বিশ্বব্যাপি প্রচারের জন্য বিজ্ঞাপন দিন

© All rights reserved © 2023 দৈনিক ক্রাইমসিন
Theme Customized BY ITPolly.Com