1. salmankoeas@gmail.com : admin :
পৌর মেয়র পলাতক আতাউর রহমান সেলিমের ব্যক্তিগত সহকারী হয়েই কোটিপতি সুমন - দৈনিক ক্রাইমসিন
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ০৩:৩৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
সড়ক দুর্ঘটনায় পঙ্গু বকুলের পাশে দাঁড়ালেন উপজেলা প্রশাসক ইমরানুজ্জামান কর্মীবান্ধব নেতা ইঞ্জিনিয়ার সাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনদাঁড়ালো অসুস্থ শ্রমিক দল নেতার পাশে শিক্ষার আলো ছড়ানো সেই ছনের ঘর, আজকের মাদরাসায় সংবর্ধিত সৈয়দ মো. ফয়সল মাদ্রাসার ৪ একর জায়গা অবৈধ্য দখলের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত। মাধবপুরে ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারী আটক। মাধবপুরে শ্রমিক ইউনিয়ন এর সমাবেশ দেওয়ানগঞ্জে নেপাল-বাংলাদেশ এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শফিকুল ইসলাম বাদল র‌্যাব-১৩ এর অভিযানে ১৪৯ বোতল ফেন্সিডিলসহ ১ জন মাদকব্যবসায়ী গ্রেফতার ফুলবাড়ীতে আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল ওলামার কমিটি গঠন ফুলবাড়ীতে এসএসসি পরীক্ষায় পাশের হার ৬২.২৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ৫১জন

Join 2 other subscribers

পৌর মেয়র পলাতক আতাউর রহমান সেলিমের ব্যক্তিগত সহকারী হয়েই কোটিপতি সুমন

নিজেস্ব প্রতিবেদক :
  • Update Time : রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪
  • ৮৪ Time View

নিজেস্ব প্রতিবেদক :

পঞ্চম শ্রেণীর কম লেখাপড়া সুমনের। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এসডি সুমন এবং এলাকায় সুমন দাস নামেই সবাই তাকে চিনেন। সুমনের বাড়ি বানিয়াচং উপজেলার ৯নং পুকড়া ইউনিয়নের দড়ওয়া গ্রামে। তার বাবা সমর দাস কিছুদিন আগেও বর্গা চাষ করতেন অন্যের জমিতে। সুমন দাসের আরেক ভাই শংকর দাস কাজ করেন হবিগঞ্জ শহরের আরডি হল এলাকার এক ফার্মেসীতে।

এলাকায় প্রচলিত আছে হঠাৎ করেই ‘আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ’ হয়ে গেছেন সুমন চন্দ্র দাস। স্থানীয় সুত্র জানায়, আনুমানিক ২০০৮ সালের দিকে হবিগঞ্জ শহরের বগলা বাজার এলাকার লুৎফা আবাসিক হোটেলে ‘হোটেল বয়’ হিসেবে কাজ নেন সুমন। আবাসিক হোটেলে আসা যাওয়ার সুত্র ধরেই পরিচয় হয় মেয়র আতাউর রহমান সেলিমের সাথে।

এক সময় সেলিমের প্রিয়পাত্র হয়েই দেখাশুনা শুরু করেন চাঁদাবাজি, বালু মহালসহ সকল সিন্ডিকেট। বিভিন্ন স্থান থেকে চাঁদা, তদবীর সংগ্রহের ভাগ পেয়েই রাতারাতি কোটিপতি হয়ে যান তিনি। লোকমুখে প্রচলিত আছে পঞ্চম শ্রেণী শিক্ষাগত যোগ্যতার কম হলে সে আতাউর রহমান সেলিমের বিশ্বস্ত ছিল। সব ধরনের ক্রাইম সিন্ডিকেটগুলোর দেখাশুনা, আদান প্রদান করত সে।

আরওপড়ুন …

মাধবপুরে শিক্ষার্থীরা নিয়ন্ত্রণ করছে ট্রাফিক, পরিষ্কার করছে রাস্তাঘাট

সম্প্রতি তার ক্রয় করা হবিগঞ্জ শহরের নোয়াহাটি এলাকায় ৭০ লাখ টাকা দামের একটি বাসা যার হোল্ডিং নং- ২৩৫৮ এবং দওয়াড়া মৌজায় আনুমানিক ৬ একর সম্পত্তির সন্ধান পেয়েছে দৈনিক আমার হবিগঞ্জ। সুমন নোয়াহটি এলাকার বাসাটি কিনেছেন জগদীস দাসের ভাই আমেরিকা প্রবাসী জন্টু দাসের কাছ থেকে। জমি ও বাড়ির রেজিস্ট্রি করেছেন তার বাবা সমর দাসের নামে। জন্মস্থান দওয়াড়া গ্রামের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সুযোগে গ্রাম্য পঞ্চায়েতের প্রায় ৬ একর জমি কিনেছেন সুমন।

এদিকে, প্রকাশ্যে সুনির্দিষ্ট আয়ের কোন উৎস না থাকার পর রাতারাতি কোটিপতি বয়ে যাওয়াটাকে অবৈধ সম্পত্তি মনে করছেন হবিগঞ্জের সচেতন মহল। কেউ কেউ বলছেন, দ্রæত তাকে আইনের আওতায় এনে তার আয়ের উৎস অনুসন্ধান করা জরুরী।


Discover more from দৈনিক ক্রাইমসিন

Subscribe to get the latest posts sent to your email.

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2023 দৈনিক ক্রাইমসিন
Theme Customized BY ITPolly.Com

Discover more from দৈনিক ক্রাইমসিন

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading