1. salmankoeas@gmail.com : admin :
মৌলভীবাজার ২৫০ বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে নার্সের অবহেলায় এক নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ  - দৈনিক ক্রাইমসিন
শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
গাইবান্ধায় কৃষক পরিবারের মেধাবী সন্তান নাফিস মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেলো মাদকের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডিমলা ব্লকেড কর্মসূচি মাধবপুর সৈয়দ সঈদউদ্দীন ডিগ্রী কলেজে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত ৭ দিনের মধ্যে প্রত্যাহার হবে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা ডিমলায় বিএনপির মতবিনিময় শোভা অনুষ্ঠিত। পটুয়াখালী, ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা থেকে হয়ে গেলেন, সেচ্ছাসেবক দল নেতা।। নন্দীগ্রামে শহীদ জিয়ার প্রতিকৃতিতে বিএনপির শ্রদ্ধা ডিমলায় খগা খড়িবাড়ি দ্বি-মুখী উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে নিজস্ব লোককে সভাপতি করার অভিযোগ। মাধবপুরে শহীদ রাষ্টপতি জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী দোয়া ও আলোচনা সভা। জেলা গোয়েন্দা শাখা ডিবি ২এর ও মডেল থানার অভিযানে দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

মৌলভীবাজার ২৫০ বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে নার্সের অবহেলায় এক নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ 

এনামুল হক আলম মৌলভীবাজার :
  • Update Time : সোমবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৪৯৯ Time View
মৌলভীবাজার ২৫০ বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে নার্সের অবহেলায় এক নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ 

এনামুল হক আলম মৌলভীবাজার

সোমবার(১৩ নভেম্বর) ভোর রাত ৪ টায় মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতালে আমিনা আক্তার (২৬) নামের এক মহিলার নবজাতকের মৃত্যু ঘটে।

মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার গবিন্দবাটি এলাকার মৃত নবজাতকের পিতার সেলিম মিয়ার অভিযোগ তার স্ত্রী আমিনা আক্তারকে ১২ নভেম্বর ডেলিভারী সংক্রান্ত কারনে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মধ্যরাতে তার প্রস্রব বেদনা শুরু হলে তারা কর্তব্যরত সিনিয়র নার্স নার্গিস আক্তারকে ডাকতে গিয়ে তাকে ঘুমন্ত পান। অন্যান্য নার্সরা মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। সিনিয়র নার্স নার্গিস আক্তার তাদেরে সময় বাকী আছে বলে বিদায় করে দেন। প্রস্রবকালীন জটিলতা দেখা দিলে আবারও সাথে থাকা রত্না বেগম সিনিয়র নার্স নার্গিস আক্তারকে গিয়ে আসার জন্য অনুরোধ করেন। তিনি তখন রোগীকে হাঁটানোর পরামর্শ দেন। কিছু সময়ের মধ্যে আমিনা আক্তার মৃত সন্তান প্রস্রব করেন।

এদিকে নবজাতক মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে মৃতের আত্নীয় স্বজনরা উত্তেজিত হয়ে উঠলে কর্তৃপক্ষ পুলিশকে খবর দেন। এসময় পুলিশ পাহারায় নার্স নার্গিস আক্তারকে নিরাপদে বাসায় পাঠানো হয়। প্রসুতি বিভাগের ৪২ নং বেডের জেরিন আক্তার, ৪৩ নং বেডের শিউলি আক্তার, ৪৪ নং বেডের রুপালী বেগম, ৪৬ নং বেডের রোহিনা বেগম বলেন, প্রস্রব বেদনায় আমিনা আক্তারকে ছটপট করতে দেখেছি। নার্স বা ডাক্তার কেহ কাছে আসেনি। পরবর্তীতে আমিনা বেগম কোন নার্স বা ডাক্তাররা ছাড়াই মৃত সন্তান প্রস্রব করেন। তারা সকলেই প্রসুতি এক দু’ দিন বা কিছু সময় পুর্বে ডেলিভারী হয়েছে। তারা প্রত্যেক নার্স বা ডাক্তার সংকটে ভোগছিলেন।

এব্যাপারে মৌলীভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক কর্মকর্তা বিনেন্দ্র ভৌমিক বলেন, ডেলিভারী পুর্বে বাচ্চার অবস্থা স্বাভাবিক ছিল। ডেলিভারীর সময় নবজাতকের শ্বাস কষ্ট বেড়ে যায়। আর বাচ্চাকে তো টেনে হেঁছড়ে বেড় করা যায়না। ডেলিভারী সময় অনেক ক্ষেত্রে মা ও নবজাতক দু’জনই মারা যায়। এক্ষেত্র মা’তো বেঁচে আছে। বিষয়টি আরএমও ফয়ছল আহমেদ সহ বসে পক্ষের সাথে সমাধান হয়ে গেছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2023 দৈনিক ক্রাইমসিন
Theme Customized BY ITPolly.Com