1. salmankoeas@gmail.com : admin :
মাধবপুরে হাত বাড়ালেই মিলছে মরণ নেশা মাদক। - দৈনিক ক্রাইমসিন
রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ০৫:০৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
তিন উপদেষ্টার অবিলম্বে পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক হোসেন ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কৃষক হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন, মাধবপুর থানার পুলিশের সাফল্য: গ্রেফতার ২ মাধবপুরে পুলিশের অভিযানে ৮ কেজি গাঁজাসহ যুবক আটক প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ উপদেষ্টা আসিফের সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক করলো দুদক মৌলভীবাজার শহরে টি এস প্লাজায় দুই দোকানে চুরি: ৪৫ লাখ টাকার মোবাইল ও নগদ টাকা লুট মৌলভীবাজারে ঔষধের ডিপোতে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২ মাধবপুরে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ গ্রেফতার-১ সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রীর ভাই ও আ.লীগ নেতা সৈয়দ মোস্তাক আলী গ্রেফতার মাধবপুরে র‍্যাব-৯ এর অভিযান: ৩৩ কেজি গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার, পলাতক আরও একজন

Join 2 other subscribers

মাধবপুরে হাত বাড়ালেই মিলছে মরণ নেশা মাদক।

মাধবপুর (হবিগঞ্জ) সংবাদদাতাঃ
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১ আগস্ট, ২০২৪
  • ১৫৩ Time View

মাধবপুর (হবিগঞ্জ) সংবাদদাতাঃ

হবিগঞ্জের মাধবপুরে হাত বাড়ালেই মিলছে মরণ নেশা মাদক। ইয়াবা, ফেনসিডিল কিংবা গাঁজা সেবনের জন্য খুব বেশি খুজতে হয়না মাদকসেবিদের। সবাই জানে কোথায় পাওয়া যায় কোন মাদক। অনুসন্ধানে মিলেছে এমন বেশ কয়েকটি মাদকের খুচরা বিক্রয়কেন্দ্রের।

এসব স্পটে অনেকটা প্রকাশ্যেই মাদকের বেচাকেনা ও সেবনের ব্যবস্থা আছে। প্রতিটি স্পটের নিরাপত্তার জন্য আছে স্থানীয় প্রভাবশালী কিছু লোক ও দালাল। দালাল’রা চেহারা দেখেই বুঝতে পারে কে মাদকসেবী। এসব স্পটের বেশির ভাগ ক্রেতাই পরিচিত।অপরিচিত কেউ যেতে চাইলে পরিচিত কোন মাদকসেবিকে সাথে নিয়ে যেতে হয়।

তাই মাদকসেবি ছাড়া অন্য কেউ এসব স্পটে প্রবেশের সুযোগ পায় না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় লোকজন জানান, স্থানীয় প্রভাবশালী লোকজন থেকে শুরু করে এসব দেখার দায়িত্বে থাকা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ম্যানেজ করেই চলছে মাদকের সবগুলো খুচরা বিক্রয়কেন্দ্র।

এসব খুচরা বিক্রয়কেন্দ্র বেশিরভাগই সীমান্তবর্তী এলাকায়। সরেজমিনে উপজেলার মাধবপুর পৌরসভা, বাঘাসুরা, শাহজাহানপুর, চৌমুহনী ও ধর্মঘর ইউনিয়নে ঘুরে দেখা যায়, মাধবপুর পৌরসভার সেমকো সিএনজি পাম্পের নিকট আলী আকবর এর বাড়িতে ইয়াবা ট্যাবলেট বিক্রয় হয়। বাঘাসুরা ইউনিয়নের শাহ্ সুলেমান ফতেহ গাজী মাজারের আশপাশে কয়েকটি স্পটে গাঁজা বিক্রি হয়।

এখানে রঘুনন্দন পাহাড়ের উপরে নিয়মিত বসে গাঁজার আসর। তেলিয়াপাড়া চা বাগানে স্মৃতিসৌধের কাছে চন্দ্র পান তাঁতির বাড়িতে অনেকটা প্রকাশ্যে ফেনসিডিল ও ইয়াবা বিক্রি হচ্ছে। তার বাড়িতে বসেই মাদকসেবিরা সেবন করে এসব মাদক। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোকজন বাগানে প্রবেশের সাথে সাথেই খবর পৌঁছে যায় তার কাছে।

আরওপড়ুন ….

রাস্তা বন্ধ করে গ্যাসের কাজ। বিপাকে যানবাহন চলাচল ও পথচারীরা।

এছাড়া আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কেউ কেউ তার নিকট থেকে নিয়মিত মাসোহারা নেয় বলে স্থানীয় লোকজন জানায়। বিনিময়ে অভিযানের আগেই খবর পৌঁছে যায় তার কাছে। এখানে প্রতিদিন ১৫০/২০০ বোতল ফেনসিডিল বিক্রি হয় বলে জানা যায়। তেলিয়াপাড়া চা বাগানে এছাড়াও আরও দুটি মাদকের খুচরা বিক্রয়কেন্দ্র আছে।

ধর্মঘর ইউনিয়নের আলী শাহ মাজারের কাছে রুবেল মিয়া ও জেবু মিয়ার বাড়িতে এবং সস্তামুরা গ্রামের আলাউদ্দীন এর বাড়িতে ফেনসিডিল ও ইয়াবা ট্যাবলেট বিক্রয় হয়। চৌমুহনী ইউনিয়নের আরিচপুর গ্রামের মানিক মিয়ার বাড়িতে ফেনসিডিল ও ইয়াবা ট্যাবলেট বিক্রয় হয়।

এ ব্যাপারে হবিগঞ্জ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক কাজী হাবিবুর রহমান বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে। আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছি। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সায়েদুল হাসান পরে কথা বলবো বলে ফোন কেটে দেন।


Discover more from দৈনিক ক্রাইমসিন

Subscribe to get the latest posts sent to your email.

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2023 দৈনিক ক্রাইমসিন
Theme Customized BY ITPolly.Com

Discover more from দৈনিক ক্রাইমসিন

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading